হিমসাগর আমকে বলা হয় আমের রাজা — আর খাসবাড়ি নিয়ে এসেছে সেই আসল স্বাদের হিমসাগর, সরাসরি সাতক্ষীরার বাগান থেকে।
এর মনমাতানো ঘ্রাণ, আঁশবিহীন শাঁস ও রসালো টেক্সচার একে অন্যান্য সব আম থেকে আলাদা করে তোলে। হিমসাগর আমের খোসা পাতলা, ত্বক মসৃণ, শাঁস গাঢ় হলুদ-কমলা রঙের এবং অত্যন্ত মিষ্টি ও কোমল।
📍 উৎস:
আম সংগ্রহ করা হয় মূলত রাজশাহী, সাতক্ষীরা, ও চুয়াডাঙ্গা জেলার নির্ভরযোগ্য কৃষকদের বাগান থেকে। মেহেরপুরতে ও সীমিত পরিমাণে খাঁটি হিমসাগরের দেখা মেলে।
আমরা Food Safety ও GMP (Good Manufacturing Practice) মেনে ৭টি ধাপ পেরিয়ে আপনাদের হাতে তুলে দিই খাঁটি ও নিরাপদ হিমসাগর আম।
✅ খাস হিমসাগর আম সংরক্ষণ ও পরিবহন নির্দেশিকা
আমরা পরিবহনের জন্য পরিপক্ব কিন্তু কাঁচা অবস্থায় আম সরবরাহ করি, যাতে আপনি নিজেই নিরাপদে পাকাতে পারেন। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
১. আম কার্টুন থেকে বের করে বোঁটা ফেলে উপুড় করে রাখুন, পাটের বস্তা বা নরম কাপড়ের উপর।
২. প্রতিটি আম কালিমুক্ত কাগজে মুড়িয়ে রাখুন। ২-৩ দিনের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে পেকে যাবে ইনশাআল্লাহ।
৩. শুষ্ক ও আলো-বাতাসপূর্ণ স্থানে সংরক্ষণ করুন। বেশি গরমে বা কার্টুনে রাখলে পঁচে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
4. একবার পাকলে দ্রুত খাওয়ার পরামর্শ, কারণ পাকার পর হিমসাগরের বোঁটার পাশে পচন ধরতে পারে।
5. পরিবহনে কোনো সমস্যা বা পাকার সমস্যা হলে দয়া করে অবিলম্বে আমাদের জানান।
6. খাওয়ার অন্তত ২০ মিনিট আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখলে স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বেড়ে যাবে।

Hear and be heard
🔍 আসল হিমসাগরের পরিচয় কীভাবে বুঝবেন?
বাজারে অনেক সময় অন্য জাতের আমকে হিমসাগর বলে বিক্রি করা হয়, বিশেষ করে ক্ষীরসাপাতকে। তবে খাসবাড়ি আপনাকে দিচ্ছে ১০০% আসল ও খাঁটি হিমসাগর, যা সহজেই চেনা যায়:
-
পাকা অবস্থায়ও রঙ হালকা সবুজ থাকবে
-
খোসা পাতলা, ত্বক মসৃণ
-
ঠোঁট নেই, বরং নিচের অংশ গোলাকার ও সামান্য লম্বাটে

🤝 খাসবাড়ি কেন বেছে নেবেন?
-
সরাসরি বাগান থেকে সংগ্রহ
-
কোনো মধ্যস্বত্বভোগী নেই
-
নিরাপদ, রাসায়নিকমুক্ত এবং Food Safety মেনে প্রক্রিয়াজাত
-
COD সুবিধা এবং প্রি-অর্ডার সাপোর্ট